হাঁস পালন করে অধিক ডিম ও মাংস পেতে হলে হাঁসকে সুষম খাদ্য সরবরাহ করতে হবে।
হাঁসের খামার পরিচালনা করে আত্মকর্মসংস্থান করা যায় ।
জাতিকে পুষ্টিকর খাদ্য খাওয়াতে হলে মাংস ও ডিম উৎপাদন করা প্রয়োজন। পুষ্টিকর খাদ্যই মানুষকে কর্মঠ করতে পারে। আর কর্মঠ মানুষই নিজের ভাগ্য ও জাতীয় উন্নয়ন আনয়ন করতে পারে।
হাঁস মানুষের পুষ্টিকর খাদ্য সরবরাহের নিশ্চয়তা দিতে পারে যদি মানুষ হাঁসকে পুষ্টিকর খাদ্য সরবরাহ করতে পারে ।
উভয় প্রাণিই পুষ্টিকর খাদ্য চায়, তবে পার্থক্য হচ্ছে মানুষ যা খেতে পারে না তা হাঁস খেয়ে জীবন ধারণ করে এবং মানুষের জন্য উৎকৃষ্ট আমিষ উৎপাদন করে।